পেনসন বৈষম্য
বর্তমান সদাসয় সরকারের প্রতি আবেদন।পেনসনারদের আহাজারি। পেনসন বৈযম্য দূর করুন।
বর্তমানে ৬৫-৭০উর্ধ্ব প্রথম শ্রেণীর বা তদুর্ধ কর্মকর্তাগণ যে অবসর ভাতা মানে পেনসন পান তা ২০১৪ সালের পে স্কেল প্রদানের পরবর্তী সময়ে বা এখন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের প্রায় দিগুন। এটা মহা বৈষম্য। এধরণের বৈষম্য পৃথিবীর আর কোন দেশে আছে কিনা তা আমার জানা নেই।
সদ্য বিদায়ী সরকার সম্ভবত ২০১১ সালে এলপিআর কে পিএলআর করে। এতে অনেকে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। কারন ঐ সময়ে ততকালীন সরকার চাকুরির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলেন। বিগত সরকারের ধারনা ছিল ঐ ব্যাচ বিএনপির আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত। এলপিআরকে পিএলআর না করলে ২বছর চাকুরী বৃদ্ধির বেনিফিশিয়ারী বিএনপিপন্থীগণও হবেন।
বর্তমানে ৬৫ উর্ধ্ব পেনাশনারগণ দেশের সিনিয়র সিটিজেন। সিনিয়র সিনিয়র সিটিজেন হিসাবে কোনো ভাতাও পান না। এছাড়া উনারা বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত। পেনসনের সাথে মাত্র ২৫০০/- টাকা মাসে চিকিৎসা ভাতা পেয়ে থাকেন। অথচ এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে এক সপ্তাহের ঔষধও কেনা যায় না।
সার্বিক বিষয় গুলোর উপর সদাসয় সরকারের বিশেষত উপদেস্টা মহোদয়ের প্রয়োজনীয় পরামর্শ এবং দৃস্টি আকর্ষণ করছি।
মনজুর আহমেদ।
বর্তমানে ৬৫-৭০উর্ধ্ব প্রথম শ্রেণীর বা তদুর্ধ কর্মকর্তাগণ যে অবসর ভাতা মানে পেনসন পান তা ২০১৪ সালের পে স্কেল প্রদানের পরবর্তী সময়ে বা এখন পর্যন্ত অবসরপ্রাপ্ত ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারীদের প্রায় দিগুন। এটা মহা বৈষম্য। এধরণের বৈষম্য পৃথিবীর আর কোন দেশে আছে কিনা তা আমার জানা নেই।
সদ্য বিদায়ী সরকার সম্ভবত ২০১১ সালে এলপিআর কে পিএলআর করে। এতে অনেকে আর্থিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। কারন ঐ সময়ে ততকালীন সরকার চাকুরির মেয়াদ বৃদ্ধি করেছিলেন। বিগত সরকারের ধারনা ছিল ঐ ব্যাচ বিএনপির আমলে নিয়োগপ্রাপ্ত। এলপিআরকে পিএলআর না করলে ২বছর চাকুরী বৃদ্ধির বেনিফিশিয়ারী বিএনপিপন্থীগণও হবেন।
বর্তমানে ৬৫ উর্ধ্ব পেনাশনারগণ দেশের সিনিয়র সিটিজেন। সিনিয়র সিনিয়র সিটিজেন হিসাবে কোনো ভাতাও পান না। এছাড়া উনারা বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত। পেনসনের সাথে মাত্র ২৫০০/- টাকা মাসে চিকিৎসা ভাতা পেয়ে থাকেন। অথচ এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে এক সপ্তাহের ঔষধও কেনা যায় না।
সার্বিক বিষয় গুলোর উপর সদাসয় সরকারের বিশেষত উপদেস্টা মহোদয়ের প্রয়োজনীয় পরামর্শ এবং দৃস্টি আকর্ষণ করছি।
মনজুর আহমেদ।
Newer Posts
Newer Posts
Comments